Anonna’s Wild Turmeric...

150.00৳ 

ন্যাচারালি হেলদি এবং উজ্জ্বল ত্বকের জন্য

শেয়ার করতে পারেন

রুপচর্চার জন্য যে হলুদ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তা হলো কস্তুরী হলুদ (wild turmeric)। প্রাচীন আর্য়ূবেদে রূপচর্চায় জন্য সবচেয়ে ব্যবহৃত উপাদান গুলোর মধ্যে কস্তুরী হলুদ অন্যতম। রান্নায় ব্যবহৃত হলুদ এবং কস্তুরী হলুদের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে অবশ্যই। কস্তুরী হলুদ দেখতে অনেকটা কাঁচা হলুদের মত হলেও এর বাইরের আবরণ আদার মতো আর ভিতরের হলুদের রং হালকা বা গাঢ় হয়ে থাকে ।
এর ঘ্রাণই আপনাকে জানান দিয়ে দিবে এটি রান্নার হলুদের চেয়ে কতটা আলাদা। এছাড়া, কস্তুরী হলুদ রুপচর্চায় ব্যবহার করলে কোনো ধরনের স্টেইন বা হলদে ভাব তৈরি করেনা।

উপকারিতা :
◾হলুদের কোনো স্টেইন বা দাগ ফেলেনা।
◾ব্রন / একনের জন্য খুবই ভালো।
◾একনে স্পট, পিগমেন্টশন, ডিসকালারেশন দূর করতে বেশ কার্যকরি কাস্তুরি হলুদ পাউডার।
◾মুখের চারিদিকের ছোপ ছোপ দাগ হালকা করে।
◾ব্রাউট স্পট হালকা করে।
◾ডার্ক সার্কেল দুর করতে সাহায্য করে।
◾স্কিনটোন ১/২ শেড উজ্জ্বল করে।
◾সেবাম নিয়ন্ত্রণ করে। তাই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুব ভালো।
◾বলিরেখা দূর করে। এন্টি-এজিং এ সাহায্য করে।
◾ফেসিয়াল হেয়ার কমাতে সাহায্য করে।
◾ত্বকের তারুণ্যতা বজায় রাখে। প্রানবন্ত করে।
◾ত্বকের ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি করে। যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার নিরসন করে।
◾মেস্তার দাগ হালকা করতে সাহায্য করে।
◾ রোদে পোড়াভাব দূর করে।

Net Weight 50gm

এই প্যাক ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়, নিচে তা দেওয়া হল

১। স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে👌🏻

শংখ গুড়া ও কস্তুরি হলুদ টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে স্ট্রেচ মার্ক এর স্থানে লাগান। সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করুন। স্ট্রেচ মার্ক অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে।

২। আনইভেনটোন বা পিগমেন্টেশান দূর করতে👌🏻

একচামচ কস্তুরী হলুদ সামান্য দুধের সাথে মিশিয়ে ১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক টি নিয়মিত ব্যবহার ত্বককে করবে গভীর থেকে পরিষ্কার এবং পরের দিন সকাল বেলাতেই বুঝতে পারবেন ত্বক কতটা ব্রাইট ও ফ্রেশ লাগছে!

৩। পিম্পল ও দাগ দূর করতে 👌🏻

কস্তুরী হলুদে রয়েছে অসংখ্য Anti Bacterial Agent। তাই পিম্পল, একনে ও দাগ দূর করতে এর কোনো জুড়ি নেই। হলুদের সাথে নিম পাউডার ও মধু মিশিয়ে শুধু একনে স্পটে ব্যবহার করলে উপকার দেখা যাবে চোখে পরার মত।

৪। ডার্ক সার্কেল রিমুভাল হিসাবে👌🏻

কস্তুরি হলুদের সাথে শসার রস মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে চোখের নিচে অ্যাপ্লাই করুন। ক্লান্ত চোখের যত্ন হবে সেইসাথে ডার্ক সার্কেলও কমে যাবে অনেক।

৫। বডি ট্যান দূর করতে👌🏻

কস্তুরি হলুদের সাথে মসুর ডালের গুড়ো ও মুলতানি মাটি মিশিয়ে নিজেই বানিয়ে নিন বডি ট্যান স্ক্রাব।

৬। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে👌🏻

ত্বকের তেল তেল ভাব বেশ সমস্যা তৈরির কারণ। যেমনঃ ব্লাকহেডস, ব্রন, পিগমেন্টেশন সহ আরও অনেক। কস্তুরী হলুূদ আপনার এই সমস্যাটি সমাধান করবে। ১ চামচ চন্দন গুড়া এবং ৩ চা চামচ কমলার জুস সাথে ১ চা চামচ কস্তুরী হলুদ গুড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের বাড়তি তেল শুষে নিয়ে ত্বককে করবে মসৃণ।

৭। ত্বকের তারুণ্য ফিরে পেতে👌🏻

কস্তুরী হলুদ ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কারন এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। ফলে ত্বকের সেল গুলো হয়ে উঠে উজ্জ্বল। নিয়মিত কস্তুরী হলুদ পেস্ট ব্যবহার করে দিলে কয়েক মাসের মধ্যে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়।

৮। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে👌🏻

কস্তুরী হলুদ শুধুমাএ ত্বকের সমস্যা দূর করতে দক্ষ নয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও এর ভূমিকা অসামান্য। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন ১ চা-চামচ কস্তুরী হলুদের সাথে ২-৩ চা-চামচ দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে পান।

৯/ মুখের অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করে

কস্তুরী হলুদ বেশ কার্যকরি ত্বকের এই সমস্যাটি দূর করার জন্য। অনেক সময় হরমোন জনিত সমস্যার জন্য প্রায়শ মেয়েরা এই সমস্যাটি ভোগ করে থাকেন। কস্তুরী হলুদের নিয়মিত ফেসপ্যাক এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। তবে এই ফেসপ্যাকে অন্যান্য সংমিশ্রণ যুক্ত করতে হবে। শুষ্ক ত্বক হলে কস্তুরী হলুদ সাথে কাঁচা দূধ এবং বেসন দিয়ে পেস্ট বানাতে পারেন। তৈলাক্ত ত্বক হলে দুধের পরিবর্তে জায়গায় টক দই ব্যবহার করতে পারেন। আর সেনসেটিভ ত্বক হলে মধু (royal honey) ব্যবহার করতে পারেন।

 

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Anonna’s Wild Turmeric...”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart